শক্তি বাড়িয়ে উপকূলের দিকে আরও এগোল ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’। এই মুহূর্তে সে রয়েছে সাগরদ্বীপ থেকে মাত্র ৩১০ কিলোমিটার দূরে। এই পরিস্থিতিতে আলিপুর আবহাওয়া দফতর থেকে সতর্কবার্তা দিয়ে সাংবাদিক বৈঠক করলেন আঞ্চলিক অধিকর্তা তথা আবহবিদ সোমনাথ দত্ত। জানালেন, ‘দানা’র দাপটে ভেঙে পড়তে পারে গাছ এবং শুকনো ডাল। রয়েছে কুঁড়েঘর, টালির চাল
Cyclone Dana: রাতেই ‘ভয়ঙ্কর’ হবে ‘দানা’, পশ্চিমবঙ্গের উপকূল থেকে আর কত দূরে?
বঙ্গোপসাগরে জন্ম নিল ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টা থেকে শুক্রবার ভোর ৫টার মধ্যে পুরী ও সাগরদ্বীপের মাঝে ধামরা বন্দরে আছড়ে পড়বে সেটি। সর্বোচ্চ গতিবেগ থাকবে ১২০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা। আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর বলছে, আপাতত ওড়িশার পারাদ্বীপ থেকে ৫৬০ কিলোমিটার এবং বাংলাদেশের খেপুপাড়া থেকে ৬৩০ কিলোমিটার, সাগরদ্বীপ থেকে ৭০০
ডানার আতঙ্কে বন্ধ করা হল পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের দরজা। সেই সঙ্গে সাময়িকভাবে বন্ধ করা হল কোনারকের মন্দির-সহ ওড়িশার অধিকাংশ দর্শনীয় স্থান। ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত কোনও পর্যটক যেতে পারবেন না এই জায়গাগুলোতে। সোমবারই রাজ্য প্রশাসন ঘোষণা করে মঙ্গলবারের মধ্যে পর্যটকদের পুরী ছাড়তে হবে। সেই ঘোষণার পর পরই পুরী ছাড়ার হিড়িক