কুকুর বিড়াল অনেকেই ভালোবাসেন আবার অনেকেই ভয় পান। পোষ্য থাকলে শিশুর অসুস্থ হওয়ার আশঙ্কা বেশি, রোগজীবাণু ছড়ানোর ভয়ও বেশি, এই ভেবে অনেকেই পিছিয়ে যান। কিন্তু এই ধারণাটা সম্পূর্ণ ভুল।যে বাড়িতে কুকুর, বিড়াল পোষা হয় সেখানে শিশুদের অ্যালার্জির সম্ভাবনা কম, বাচ্চার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও শক্তিশালী হয়। বাড়ির সকলের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ভাল থাকে। আপনিও যদি বাড়িতে পোষ্য আনার কথা ভাবছেন তাহলে মাথায় রাখুন কয়েকটি টিপস।
- পোষ্যের জন্য ওর মতো করেই আসবাবপত্র কিনুন। যেগুলো আচড়ালে কামড়ালেও সহজে নষ্ট হবে না। এতে আপনারও লাভ, আবার পোষ্যেরও খেলায় কেউ বাধা দেবে না।
- আপনার সঙ্গে এক বাড়িতেই সে থাকে। তবুও তার নিজের একটি ছোট্ট জগত থাক। কাঠের একটি ছোট্ট বাড়ি ঘরেরই একদিকে করে দিন তার জন্য। মাঝে মাঝে নিজের মতো করে তার ‘বেডরুম’-এ সময় কাটাবে সে।
- পোষ্যের খেলার জন্য একফালি জায়গা রাখুন। সেখানে ওর জন্য কিছু খেলনাও কিনে রাখুন।
আরও পড়ুন: Ranveer Singh Bold Photoshoot: ‘নগ্ন’ রণবীররের শুটে ব্যবহৃত টারকিশ কার্পেটের দাম জানেন?
- ধারালো ও ক্ষতিকর জিনিস ওর কাছ থেকে একদম সরিয়ে রাখুন। এমন জায়গায় রাখুন যাতে পোষ্য সেখানে না পৌঁছাতে পারে।
- শোওয়া ও খেলার মতো খাওয়ার জায়গাও আলাদা রাখুন। একটা জায়গায় ওর প্লেট দিয়ে ওকে প্রথম প্রথম খেতে শিখিয়ে দিন। কিছুদিন পর থেকে ওর অভ্যাস হয়ে যাবে।
- পটি করার জন্যও ওকে একটি নির্দিষ্ট জায়গা দেখিয়ে দিন। ওর পটি বা প্রস্রাব পেয়েছে বুঝলেই ওকে নির্দিষ্ট জায়গায় নিয়ে যান। কয়েকদিন অভ্যাস করালেই সে নিয়মিত আপনার দেখানো জায়গায় প্রাতঃকৃত্য সারবে।
আরও পড়ুন: Pet Care: বাড়িতে পোষ্য আছে? একা রেখে যাওয়ার আগে মাথায় রাখুন ৫টি বিষয়