‘চটিচাটা বুদ্ধিজীবীরা দূর হটো’। আরজি করে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়লেন অপর্ণা সেন। উঠল ‘গো-ব্যাক’ স্লোগানও! অভিনেত্রীকে ঘিরে যাঁরা বিক্ষোভ দেখান, তাঁদের বেশিরভাগই বাম সমর্থক বলে জানা গিয়েছে।
আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগকে কেন্দ্র করে তোলপাড় রাজ্য রাজনীতি। মঙ্গলবারই ঘটনার তদন্তভার সিবিআইকে দিয়েছে কলকাতা হাই কোর্ট। এদিকে এই ঘটনায় মঙ্গলবার ‘নাগরিক সমাজের ধিক্কার পদযাত্রা’র আহ্বান জানায়। আর তাতে যোগ দিয়ে ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানালেন অপর্ণা সেন (Aparna Sen)।
শিল্পী সাংস্কৃতিক কর্মী বুদ্ধিজীবী মঞ্চের পক্ষ থেকে মঙ্গলবারের এই ‘নাগরিক সমাজের ধিক্কার পদযাত্রা’র আহ্বান জানানো হয়েছিল। শ্যামবাজার নেতাজি মূর্তির সামনে থেকে বিকেল চারটে নাগাদ পদযাত্রা শুরু হয়। শেষ হয় আর জি করের এমার্জেন্সি গেটে। প্রথমে শোনা গিয়েছিল মীরাতুন নাহার, সুজাত ভদ্র, সোহিনী সেনগুপ্ত, পল্লব কীর্তনীয়া, উদয় নারায়ণ সরকারদের সঙ্গে এই পদযাত্রায় যোগ দেবেন অপর্ণা। কিন্তু শারীরিক অসুস্থতার জন্য বর্ষীয়ান তারকা তা করতে পারেননি।
তিনি মিছিলে না হেঁটে সরাসরি পৌঁছে যান আরজি করে। পৌঁছনো মাত্রই হাসপাতালের বাইরে উপস্থিত একাধিক ব্যক্তি তাঁকে লক্ষ্য করে ‘চটিচাটা বুদ্ধিজীবীরা দূর হটো’ স্লোগান দিতে শুরু করেন। মুহূর্তেই পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। অপর্ণা অবশ্য তাৎক্ষণিক ভাবে এ নিয়ে কোনও প্রতিক্রিয়াই ব্যক্ত করেননি। তিনি ভিতরে ঢুকে যান আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলতে। বিক্ষোভকারীদের গেটে আটকে দেয় পুলিশ। আন্দোলনকারীরাও সতর্ক ছিলেন, যাতে বিক্ষোভকারীদের কেউ আরজি কর চত্বরে ঢুকে পড়তে না পারেন।
তিনি মিছিলে না হেঁটে সরাসরি পৌঁছে যান আরজি করে। পৌঁছনো মাত্রই হাসপাতালের বাইরে উপস্থিত একাধিক ব্যক্তি তাঁকে লক্ষ্য করে ‘চটিচাটা বুদ্ধিজীবীরা দূর হটো’ স্লোগান দিতে শুরু করেন। মুহূর্তেই পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। অপর্ণা অবশ্য তাৎক্ষণিক ভাবে এ নিয়ে কোনও প্রতিক্রিয়াই ব্যক্ত করেননি। তিনি ভিতরে ঢুকে যান আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলতে। বিক্ষোভকারীদের গেটে আটকে দেয় পুলিশ। আন্দোলনকারীরাও সতর্ক ছিলেন, যাতে বিক্ষোভকারীদের কেউ আরজি কর চত্বরে ঢুকে পড়তে না পারেন।