
সূর্যতামসীর পরবর্তী খন্ড নীবারসপ্তক। কথাটির অর্থ সাতটি বুনো ধান। এই বইয়ে আমরা ফের দেখতে পাই ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষ দশকের কলকাতাকে — যেখানে কয়েকটি অদ্ভুত হত্যাকাণ্ড
রবিবার শেষ হল ৪৬ তম কলকাতা বইমেলা (Kolkata Book Fair 2023)। মেলার শেষ দিনে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে মেলার সঙ্গে যুক্ত মানুষদের ধন্যবাদ জানান পশ্চিমবঙ্গ পাবলিশার্স
বই পড়তে অনীহার কথা অনেকের কাছে শোনা যায়। কেউ কেউ বলেন বই পড়ার অভ্যাস একদম নেই। এবার জেনে নিন বইপড়ার অভ্যাস কেন গড়ে তুলবেন। বই
‘একেনবাবু’র লেখক সুজন দাশগুপ্তর (Sujan Dasgupta) অস্বাভাবিক মৃত্যু। বুধবার সকালে লেখকের কলকাতার ফ্ল্যাট থেকে তাঁর দেহ উদ্ধার হয়। খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনাস্থলে পৌঁছায় পুলিশ।
কয়েকদিন ধরেই ফেসবুকের পাতায় ‘অদ্ভুত’ রকমের পোস্ট করছিলেন লেখিকা তসলিমা নাসরিন (Taslima Nasrin)। কখনও তাঁর পোস্টে উল্লেখ করেছেন মরণোত্তর দেহ হাসপাতালে দান করার কথা, আবার
মেহনাজ পারভিন “মৃত্যুকে সহ্য করা যায় শফিয়া। স্মৃতিকে নয়। জীবনের অনেক বড় আঘাত আমরা সহ্য করতে পারি, তারপর হয়ত মনেও থাকে না। কিন্তু এক-একটা লেখা
সূর্যতামসীর (Surjotamosi) প্লট ১৮৯৩ সালের ভারতবর্ষ,, আরও ঠিকভাবে বললে – কলকাতা আর চুঁচুড়ার গলিঘুঁপচি, চীনাপাড়া আর নিষিদ্ধ পল্লিতে। বইয়ের একটা অংশ অবশ্য বর্তমান ২০১৮’র টাইমলাইনে
প্রয়াত ফরাসি সাহিত্যিক ডমিনিক ল্যাপিয়ের (Dominique Lapierre)। প্রয়াত লেখকের একাধিক সাহিত্যকর্মের মধ্যে দিয়ে বিশ্বমঞ্চে পরিচিতি পেয়েছে, ভারত-কলকাতা। রবিবার ৯১ বছর বয়সে প্রয়াত হলেন ‘সিটি অফ
বই: কোথায় পাব তারে লেখক: কালকূট প্রকাশক: আনন্দ পাবলিশার্স আমরা শহুরে, শিক্ষিত ভাষায় যাদের প্রান্তিক মানুষ বলি, তাদের বিশ্বাস, আচার, সুখ-দুঃখ, গান, কিংবদন্তি আর আশা-নিরাশার
মেহনাজ পারভিন না পড়া ক্ল্যাসিক বইয়ের সংখ্যা এত বেশি যে, সমসাময়িক লেখকদের বই হাতে নিতে একধরনের স্কেপ্টিসিজম কাজ করে, মনে হয় যেন অযথা সময় নষ্ট