শুরু হয়ে গিয়েছে উৎসবের আমেজ। রাত পোহালেই বড়দিনের আনন্দ (Christmas Tree)। মূলক ২৪ তারিখ রাত থেকে শুরু হয়ে যায় আনন্দ। এই সময় অধিকাংশ বাড়িতে ক্রিসমাস
অভিনেত্রীদের ইনস্টাগ্রাম খুললেই দেখা যায়, বাড়িতেই ফোটোশুট করেন তাঁরা। সকলের বাড়িই যেন সুন্দর আর ঝকঝকে। বাড়ির অন্দরসজ্জা ভাল হলে ছবিও ভাল আসবে। তাই ঘরের ভোলবদলের
নিত্যদিনের ঘরোয়া পুজোয় খুবই কম বাসনকোসন লাগে। সাধারণত স্টিলের ছোটো ছোটো থালা বাসনেই কাজ হয়ে যায়। কিন্তু বাড়িতে বিশেষ কোনও পুজো থাকলে সযত্নে তুলে রাখা
পর্দা আমাদের ঘরেরই একটি অংশ, এগুলো শুধু আমাদের রোদ ও ধুলো থেকে রক্ষা করে না, ঘরের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতেও কাজ করে, কিন্তু পর্দাকে বৃষ্টি, রোদ, ঠান্ডা,
আমের মৌসুম এখনও পুরোপুরি আসেনি, তবে বাজার-দোকানে আমের দেখা মিলছে, আমপ্রেমীরা দাম দিয়ে তা কিনে বাড়ি নিয়ে যাচ্ছেন। তবে সাবধান হোন। এই মৌসুমে আম কেনা
আসছে বসন্তের উৎসব (dolyatra)। চার দিক সেজে উঠবে নানা রং-এ। কিন্তু অনেকেরই রাসায়নিক রঙে ভয়। পাছে ত্বকে সংক্রমণ হয়। কারওর আবার আবিরের রুক্ষ দানায় ত্বকের
কুকুর বিড়াল অনেকেই ভালোবাসেন আবার অনেকেই ভয় পান। পোষ্য থাকলে শিশুর অসুস্থ হওয়ার আশঙ্কা বেশি, রোগজীবাণু ছড়ানোর ভয়ও বেশি, এই ভেবে অনেকেই পিছিয়ে যান। কিন্তু
বাড়ির চারপেয়ে সদস্যকে (Pet Care) একা রেখে যাওয়া কিন্তু কঠিন। নিজেদের চেনা মানুষগুলির সঙ্গে থাকতে থাকতে তাদেরও একটা অভ্যাস হয়ে যায়। এ বার সেই অভ্যাস
মুখরোচক পাস্তা প্রায় ছোটো থেকে বড়, সকলেরই খুব পছন্দের। টিফিনে পাস্তা পেলে খুদের খুশির ঠিকানা থাকে না। পাস্তা সেদ্ধ করার পর সাধারণত আমরা জলটা ছেঁকে
শীত মানেই বড়দিন আর বড়দিন মানেই সান্তাক্লস। কিন্তু বড়দিনে সান্তার উপহারের (Christmas Gifts) প্রত্যাশা কি শুধু শিশুদের থাকে? মোটেই নয়। প্রিয়জনের থেকে উপহার পেতে ভাল