মন খারাপের হাত ধরেই আমাদের অজান্তে জন্ম নেয় ডিপ্রেশন। বিশেষজ্ঞদের মতে, মন খারাপ দু-চার দিন পর্যন্ত থাকলে ক্ষতি নেই। কিন্তু যদি দেখেন যে, সেই মনখারাপ থেকে মুক্তিই মিলছে না, বরং মন খারাপ যেন ধীরে ধীরে মনের উপর ‘চাপ’ বাড়াচ্ছে, তাহলে তখনই সচেতন হন। প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। জানবেন, যত দেরি করবেন, তত বিপদ বাড়ার আশঙ্কা থাকবে।শরীরে মেদ জমার সবচেয়ে বড় কারণ হলো ক্যালরি গ্রহণ। কিন্তু শুধু ক্যালরি বাড়লেই যে মোটা হয় তা কিন্তু নয়। অন্য অনেক কারণেও দেহে মেদ জমতে পারে। চলুন জেনে নিই কি কি কারণে এমনটা হতে পারে:
ঘুম
ঠিকঠাক ঘুম না হলে শরীরে মেদ জমতে পারে। ঘুম না হলে দেহে বায়োক্যামিকেল অনেক উপাদানগত পরিবর্তন হয়। এতে শরীরে মেদ জমে।
অবসাদ ও স্ট্রেস
প্রচণ্ড স্ট্রেস কাজ করলে করটিসোল নামক এক ধরণের হরমোন নির্গত হয়। এই হরমোনের ফলে দেহে মেদ জমতে শুরু করে।
অসম্পূর্ণ মেডিকেশন
ঠিকমতো ওষুধ না খেলে অনেক সময় শরীরে অস্বাভাবিক ওজন বাড়তে শুরু করে। আমরা প্রায়ই না ভেবেই ওষুধ খাওয়া বন্ধ করি। ভাবি এখন না খেলে বা কদিন পর খেলেও সমস্যা নেই। এমনটা করা উচিত নয়। চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ খাওয়া বন্ধ করুন।
আরও পড়ুন: Weight Loss: ওজন ঝরানোর চাবিকাঠি রয়েছে ছাতুর শরবতে! জানুন বাকি উপকারগুলি
স্টেরয়েড গ্রহণ করলে
স্টেরয়েড গ্রহণ করলেও দেহে অতিরিক্ত মেদ জমতে পারে। অনেকেই শরীরের উপকারের জন্যেই স্টেরয়েড খান। এতে শরীরে জল জমা ছাড়াও খিদে বাড়ে ভীষণ। তাছাড়া স্টেরয়েডের ফলে দেহে অল্প সময়ের জন্যে ফ্যাট বণ্টন ব্যাহত হতে পারে। চেহারা, কাঁধ ও তলপেটে ফ্যাট বাড়তে থাকে।
থাইরয়েডের সমস্যা
থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা থাকলেও দেহের ওজন বাড়তে পারে। তাছাড়া অনেক ওষুধ দেহের ওজন বাড়িয়ে ফেলে।
আরও পড়ুন: Air condition: লাগাতার এসিতে আছেন? সাবধান! বাড়ছে হিটস্ট্রোকের সম্ভাবনা