৭২ ঘণ্টার মধ্যে ফের কাঁপল দিল্লি (Delhi)। তীব্র কম্পন অনুভূত হয় গাজিয়াবাদ, নয়ডা, গুরুগ্রাম, লখনউতেও। এখনও ক্ষয়ক্ষতির খবর মেলেনি।
সোমবার বিকেল ৪টে ১৬ মিনিটে ভূমিকম্প হয়। এই নিয়ে তিন দিনে দ্বিতীয় বার কাঁপল রাজধানী।ন্যাশানাল সেন্টার ফর সিসমোলজি এক্স হ্যান্ডেলে জানিয়েছে, সোমবার বিকেলের ভূমিকম্পের উৎসস্থল নেপাল। মাটি থেকে ১০ কিলোমিটার গভীরে কম্পন হয়। রিখটার স্কেলে তার মাত্রা ৫.৬।
শনিবার রাতেও দিল্লিতে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছিল। রিখটার স্কেলে সেই কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.৪। কম্পনের উৎসস্থল সে বারও ছিল নেপাল। দিল্লি ছাড়াও উত্তরপ্রদেশ, বিহার-সহ উত্তর ভারতের বিস্তীর্ণ অংশে কম্পন অনুভূত হয়েছিল। নেপালে সেই ভূমিকম্পের ফলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। মারা গিয়েছেন দেড়শোর বেশি মানুষ।
Earthquake of Magnitude:5.6, Occurred on 06-11-2023, 16:16:40 IST, Lat: 28.89 & Long: 82.36, Depth: 10 Km ,Region: Nepal for more information Download the BhooKamp App https://t.co/TXMwjzCLks @KirenRijiju @Ravi_MoES @Dr_Mishra1966 @ndmaindia @Indiametdept pic.twitter.com/HM8ZaYMlZH
— National Center for Seismology (@NCS_Earthquake) November 6, 2023
আহতের অঙ্ক ২৫০ ছাড়িয়েছে। নেপাল প্রশাসন সূত্রে খবর, রুকুম জেলা এবং জাজারকোট এই প্রবল ভূমিকম্পে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কম্পনের তীব্রতা এতটাই ছিল যে, তা দিল্লি-এনসিআর ছাড়াও ছড়িয়ে পড়েছিল উত্তর প্রদেশ, রাজস্থানের বেশ কিছু অংশে। সেদিন কম্পন অনুভূত হয় পাটনাতেও। শুক্রবারের রাতে কম্পনের জেরে লখনউতে বহু বাড়ি থেকে মানুষ জন বেরিয়ে আসেন। দিল্লিতে দেখা যায়, বহু বাড়িতে রাতে ফ্যান, আলোর শেড দুলতে থাকে। আতঙ্কে ঘর থেকে বেরিয়ে আসেন অনেকে।