স্ত্রীর সম্মতি ছাড়া যৌন মিলনকে মৌলিক অধিকার (Fundamental Rights) ও আইন লঙ্ঘন হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে। এমনটাই দাবি উঠতে শুরু করেছে। বৈবাহিক ধর্ষণকে অপরাধ হিসেবে দেখা যায় কিনা টা নিয়ে এখনও অবস্থান স্পষ্ট করেনি কেন্দ্রীয় সরকার। দিল্লি হাইকোর্টে এই নিয়ে বিভিন্ন আবেদনের শুনানি চলছে।
এই প্রেক্ষিতে রাহুল গান্ধী এক টুইট বার্তায় বলেছেন, সমাজে সম্মতির বিষয়কে খুবই কম গুরুত্ব দেওয়া হয়ে থাকে।তবে মহিলাদের নিরাপত্তার কথা ভেবে একে সবথেকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া জরুরি।কংগ্রেস নেতা গৌরব গগৈ বলেছেন, কোনও মহিলা সম্মতি দেবেনই, সেটা আগাম ভেবে নেওয়ার কোনও কারণ নেই।পারিবারিক হিংসার সংঙার পরিধিকে আরও বাড়ানোর প্রয়োজন রয়েছে বলে মনে হয়।
আরও পড়ুন: ‘UP mei ka ba?’: র্যাপের তালে যোগীকে প্রশ্ন ভোজপুরী গায়িকার, একহাত নিলেন বিজেপি সাংসদ রবি কিষানকে
দিল্লি হাইকোর্টে বৈবাহিক ধর্ষণ নিয়ে যে আবেদনগুলি জমা পড়েছে, তাতে ভারতীয় দণ্ডবিধির এই সংক্রান্ত অনুচ্ছেদকে চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে।ইন্ডিয়ান পেনাল কোডের ৩৭৫ অনুচ্ছেদে বৈবাহিক ধর্ষণকে অপরাধের তালিকা থেকে বাদ রাখা হয়েছে।তবে এই ধরনের ঘটনা বাড়তে থাকায় নারী অধিকার রক্ষা সংগঠনগুলি সরব হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার অবশ্য বলেছে, বৈবাহিক ধর্ষণকে অপরাধ হিসেবে দেখলে অনেক সমস্যা হতে পারে।বিশেষ করে, বিয়ের প্রতিষ্ঠানিক ভাবনায় আঘাত আসতে পারে।
আরও পড়ুন: প্রজাতন্ত্র দিবসে জঙ্গি নিশানায় প্রধানমন্ত্রী, হামলার ছক লালকেল্লা ও ইন্ডিয়া গেটে