প্রশ্ন ঘুষ কাণ্ডের অভিযোগে গত শুক্রবার এথিক্স কমিটির প্রস্তাব মেনে মহুয়া মৈত্রকে লোকসভা থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। তারই প্রতিবাদে এবং এথিক্স কমিটির এক্তিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলে সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে মামলা দায়ের করেছিলেন কৃষ্ণনগরের সদ্য প্রাক্তন তৃণমূল সাংসদ। এদিন তাঁর আইনজীবী অভিষেক মনু সিংভি মামলার দ্রুত শুনানির আর্জি জানান। কিন্তু সেই আর্জি খারিজ করে দিয়েছেন বিচারপতি এস কে কাওলের ডিভিশন বেঞ্চ। দ্রুত শুনানি সম্ভব নয় বলে জানায় সুপ্রিম কোর্ট। সেই সঙ্গে বলা হয়, মামলাকারী চাইলে শীর্ষ আদালতের প্রধান বিচারপতির দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারেন।
বিচারপতি কলের নির্দেশ মেনে এর পরই প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চে মেনশনিং করেন মহুয়ার আইনজীবী। দু-একদিনের মধ্যেই শুনানির আর্জি জানানো হয় তাঁর তরফে বলে খবর। যাতে প্রধান বিচারপতি বলেন, “ইমেল মারফত আবেদন করুন। আমরা বিষয়টি দেখছি।”
আদালত সূত্রে জানা গেছে, সুপ্রিম কোর্টে দায়ের করা মামলায় মোট ১৫ পাতার আবেদন পত্র জমা দিয়েছেন তৃণমূলের বহিষ্কৃত সাংসদ। তাতে বেশ কয়েকটি গুরুতর প্রশ্ন তোলা হয়েছে।
সূত্রের খবর, এথিক্স কমিটির তদন্ত রিপোর্ট লোকসভায় পেশ হওয়ার আগেই সংবাদমাধ্যমে কীভাবে ফাঁস হল, সেই প্রশ্ন তুলেছেন মহুয়া। একই সঙ্গে এথিক্স কমিটির এক্তিয়ার নিয়েও প্রশ্ন তোলা হয়েছে। আদালতে জমা দেওয়া আবেদনে মহুয়ার আইনজীবীর দাবি, ‘সাংসদকে বহিষ্কারের ক্ষমতা একমাত্র রয়েছে সংসদের স্বাধিকার রক্ষা কমিটির এক্ষেত্রে তা মানা হয়নি।’ তদন্তের নামে তাঁকে ব্যক্তিগত আক্রমণের প্রসঙ্গটিও মামলায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে বলে সূত্রের খবর।
বিচারপতি কলের নির্দেশ মেনে এর পরই প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের বেঞ্চে মেনশনিং করেন মহুয়ার আইনজীবী। দু-একদিনের মধ্যেই শুনানির আর্জি জানানো হয় তাঁর তরফে বলে খবর। যাতে প্রধান বিচারপতি বলেন, “ইমেল মারফত আবেদন করুন। আমরা বিষয়টি দেখছি।”