দাদরি আকলাখ কাণ্ডের ছায়া এবার বিহারে (Bihar)। গোমাংস খাওয়ার ‘অপরাধে’ মুসলিম যুবককে চরম শাস্তি দিল স্বঘোষিত গোরক্ষকরা। অভিযোগ, প্রথমে মারধর করা হয়, পরে পেট্রল ঢেলে পুড়িয়ে দেওয়া হয় ওই যুবককে। গোরক্ষার নামে চরম নৃশসংসতায় কার্যত শিউরে উঠেছে দেশবাসী।
মৃতের নাম মহম্মদ খলিল আলম। তিনি জেডিইউয়ের সক্রিয় কর্মী হিসেবেই পরিচিত। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, মহম্মদ মাটিতে হাতজোড় করে বসে রয়েছেন। আর তাঁকে ঘিরে রয়েছে বহু স্বঘোষিত গোরক্ষক। আর অনবরত মহম্মদকে চড়-থাপ্পর মারছে গোরক্ষকরা।
প্রশ্ন করা হচ্ছে, মুরগি-খাসি থাকা সত্ত্বেও কেন গোমাংস খেলেন তিনি? একা তিনি খেয়েছেন, নাকি ছেলেপুলে এবং পরিবারের অন্যান্য সদস্যদেরও গোমাংস খাইয়েছেন, জানতে চাইছে চড়াও হওয়া যুবকেরা। ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, বারবার কান মুলছেন মহম্মদ। বলছেন, “এবার ছেড়ে দিন। ভুল হয়ে গিয়েছে। আর কোনওদিন খাবেন না।” কিন্তু কে কার কথা শোনে!
बिहार की NDA सरकार में कानून व्यवस्था पूर्णतः समाप्त हो चुकी है। गाय के नाम पर मुस्लिम युवक जो स्वयं JDU नेता था उसे पीट कर, जिंदा जलाकर दफ़ना दिया गया। नीतीश जी बताए, बिहार में लगातार ऐसी घटनाएँ क्यों हो रही है? लोग कानून को हाथ में क्यों ले रहे है? pic.twitter.com/7XjFqYKICY
— Tejashwi Yadav (@yadavtejashwi) February 22, 2022