পুণের পোর্শে কাণ্ডের ভয়াবহতা এখনও কাটেনি। এরই মধ্যে প্রভাবশালীর গাড়ি পিষে দিল এক চিত্রশিল্পীকে। চেন্নাইয়ে রাজ্যসভার সাংসদ বিড়া মস্তান রাওয়ের মেয়ে মাধুরীর বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠল পথের ধারে শুয়ে থাকা এক ব্যক্তিকে চাপা দেওয়ার। অভিযোগ মত্ত অবস্থায় তিনি গাড়ি চালাচ্ছিলেন।
পুলিশ সূত্রে খবর, সোমবার রাতে ওয়াইএসআর কংগ্রেস দলের রাজ্যসভার সাংসদ বেদ মস্তান রাওয়ের মেয়ে মাধুরী তাঁর এক বান্ধবীর সঙ্গে বিএমডব্লিউ গাড়িতে চেপে ফিরছিলেন। গাড়ি চালাচ্ছিলেন মাধুরীই। বসন্তনগর এলাকায় ফুটপাথের উপর গাড়ি তুলে দেন তিনি। সেখানে ঘুমোচ্ছিলেন এক যুবক। ফলে বিএমডব্লিউ-র চাকার তলায় চাপা পড়েন তিনি। দুর্ঘটনার পরই গাড়ি নিয়ে এলাকা ছেড়ে পালান তিনি।
এক উচ্চপদস্থ পুলিশ অফিসার জানান, ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। তবে জামিনে ছাড়া পেয়েছেন অভিযুক্ত। পুলিশ জানিয়েছে, মৃত যুবক পেশায় ছিলেন এক জন চিত্রশিল্পী। মাত্র আট মাস আগে বিয়ে হয়েছিল তাঁর। অভিযুক্তের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়ে থানায় জড়ো হন মৃতের আত্মীয়স্বজন এবং স্থানীয়েরা। বিক্ষোভ দেখান তাঁরা। ২০২২ সালে বেদকে রাজ্যসভায় পাঠায় জগন্মোহন রেড্ডির দল। তবে তাঁর আগে তিনি এক জন বিধায়কও ছিলেন। রাজনীতির সঙ্গে তাঁর বহু পুরনো সম্পর্ক। এ ছাড়াও সামুদ্রিক খাবারের ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত বেদ। তাঁর সংস্থা বিএমআর খুবই জনপ্রিয়।
এমনই মারাত্মক ঘটনার সাক্ষী ছিলেন সালমান খান। তা নিয়ে কম জলঘোলা হয়নি।আজও তা বন্ধ হয়নি। ‘আপ কি আদালত’-এ এসে হিট এন্ড রান কেস নিয়ে মুখ খুলেছিলেন সলমন খান। বলেছিলেন, এখনও তাঁর সেই রাতের কথা ভাবলে কষ্ট হয়। তিনি মেনে নিতে পারেন না। ঠিক কী ঘটেছিল সেই রাতে? সলমন খান বললেন, আমি আর আরবাজ ছিলাম পিছনে বসে। সামনে আমার বডি গার্ড, ড্রাইভার চালাচ্ছিলেন গাড়ি। গাড়ির গতি ছিল বিশাল। হঠাৎ গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পথে শুয়ে থাকা মানুষগুলোর ওপর উঠে যায়।