আরজি করে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় অভিযুক্ত ব্যক্তি সে দিন রাতে যৌনপল্লিতে গিয়েছিলেন, এমনটাই জানতে পেরেছেন তদন্তকারীরা। সেখান থেকে ফিরে আরজি করে ঢোকেন তিনি।তার পরেই মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ-খুনের ঘটনাটি ঘটে। জানা গিয়েছে, ঘটনার দিন রাত ১১টা নাগাদ আরজি কর হাসপাতালের সিসিটিভিতে অভিযুক্তকে দেখা যায়। এর কিছু পরে সঞ্জয় হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে যায়। পরে আবার হাসপাতালে ফেরে সে।
সেমিনার হলের কাছে সিসি ক্যামেরায় তাঁকে দেখা যায় ভোর ৪টে নাগাদ। ৩০ থেকে ৩৫ মিনিট পর সেখান থেকে আবার বেরিয়ে যায় সঞ্জয়। এই আবহে রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, রাতে আরজি কর থেকে বেরিয়ে সঞ্জয় কোথায় গিয়েছিল, সেই খোঁজ করতে জানা যায় যে অভিযুক্ত সেই সময় যৌনপল্লিতে গিয়েছিল। সেই সময় সঞ্জয় একা ছিল না। সঙ্গে ছিল এক বন্ধু। তবে যৌনপল্লিতে গিয়ে অভিযুক্ত কেবল মদ খেয়েছিলেন বলেই দাবি করেছেন তদন্তকারীদের কাছে। সেখান থেকে আবার আরজি করে ফেরেন তিনি। তার পরেই চার তলার সেমিনার হলে এই ঘটনা ঘটে।
গত ৯ অগস্ট সকালে হাসপাতালে জরুরি বিভাগের চারতলায় এক মহিলা চিকিৎসকের দেহ উদ্ধার করা হয়েছিল। অভিযোগ ওঠে যে তাঁকে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে। দেহ যখন উদ্ধার করা হয়েছিল, তখন তাঁর পোশাক অবিন্যস্ত ছিল। যে সেমিনার হল থেকে চিকিৎসকের দেহ উদ্ধার করা হয়েছে, সেখানে সিসিটিভি ক্যামেরা ছিল না। সেই পরিস্থিতিতে হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। রিপোর্ট অনুযায়ী, তরুণী চিকিৎসকের দুই চোখ দিয়েই রক্তক্ষরণ হয়েছিল। তাঁর মুখেও রক্ত ছিল। এছাড়া যৌনাঙ্গে ক্ষত, মুখে, নখে, পায়ে, পেটে, হাতে, ঠোঁটে আঘাতের চিহ্ন ছিল।
গত ৯ অগস্ট সকালে হাসপাতালে জরুরি বিভাগের চারতলায় এক মহিলা চিকিৎসকের দেহ উদ্ধার করা হয়েছিল। অভিযোগ ওঠে যে তাঁকে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে। দেহ যখন উদ্ধার করা হয়েছিল, তখন তাঁর পোশাক অবিন্যস্ত ছিল। যে সেমিনার হল থেকে চিকিৎসকের দেহ উদ্ধার করা হয়েছে, সেখানে সিসিটিভি ক্যামেরা ছিল না। সেই পরিস্থিতিতে হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। রিপোর্ট অনুযায়ী, তরুণী চিকিৎসকের দুই চোখ দিয়েই রক্তক্ষরণ হয়েছিল। তাঁর মুখেও রক্ত ছিল। এছাড়া যৌনাঙ্গে ক্ষত, মুখে, নখে, পায়ে, পেটে, হাতে, ঠোঁটে আঘাতের চিহ্ন ছিল।