রবিবার সকাল সকাল প্রেসিডেন্সি জেলে পৌঁছলেন সিবিআই আধিকারিকরা। এদিনই কি হবে আর জি কর কাণ্ডে ধৃত সঞ্জয় রায়ের পলিগ্রাফ টেস্ট? ঘুরপাক খাচ্ছে এই প্রশ্নই। শোনা যাচ্ছে, প্রশ্নমালা তৈরি করেই প্রেসিডেন্সি জেলে পৌঁছেছেন সিবিআই আধিকারিকরা। রবিবার সকাল সকাল প্রেসিডেন্সি জেলে পৌঁছলেন সিবিআই আধিকারিকরা। এদিনই কি হবে আর জি কর কাণ্ডে ধৃত সঞ্জয় রায়ের পলিগ্রাফ টেস্ট? ঘুরপাক খাচ্ছে এই প্রশ্নই। শোনা যাচ্ছে, প্রশ্নমালা তৈরি করেই প্রেসিডেন্সি জেলে পৌঁছেছেন সিবিআই আধিকারিকরা।
আরজি কর হাসপাতালে তরুণী পড়ুয়া-চিকিৎসকের ধর্ষণ-খুনের তদন্ত করছে সিবিআই। প্রধান ও একমাত্র অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়ের পলিগ্রাফ টেস্টের অনুমতি আগেই পেয়েছিল তাঁরা। এর পরে প্রাক্তন অধ্যক্ষ ডক্টর সন্দীপ ঘোষ, আরজি কর হাসপাতালের আরও চার জন সদস্য এবং অপর এক সিভিক ভলান্টিয়ারের পলিগ্রাফ টেস্ট করার জন্য অনুমতি চায় তারা। মঞ্জুর হয়েছে তাও।
গত ৮ আগস্ট, নাইট শিফট ছিল তরুণী চিকিৎসকের। পরদিন সেমিনার হল থেকে তাঁর দেহ উদ্ধার করা হয়। অভিযোগ, ধর্ষণ করে খুন করা হয় তরুণী চিকিৎসককে। এই ঘটনার তদন্তে নেমে কলকাতা পুলিশ সঞ্জয় রায়কে গ্রেপ্তার করে। গত ১৩ আগস্ট কলকাতা হাই কোর্টের নির্দেশে ঘটনার তদন্তভার নেয় সিবিআই। তদন্ত শুরু করার পর সঞ্জয় নিজেদের হেফাজতে নেয়। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, হেফাজতে থাকাকালীন এক এক সময় এক এক রকম তথ্য দিয়ে সিবিআইকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেছে সঞ্জয়। হাসপাতালে ঢোকার কারণ, হাসপাতালে ঢোকার সময়, হাসপাতালের সেমিনার হলে ঢোকার কারণ নিয়েও নাকি সঞ্জয় বার বার বিভ্রান্ত করছে বলেই খবর। সে কারণে তার পলিগ্রাফ টেস্ট করাতে মরিয়া সিবিআই। এই টেস্টেই সব রহস্যভেদ হবে বলে মনে করছেন তদন্তকারীরা।