
আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের তরুণী চিকিৎসকের হত্যাকাণ্ডে স্বতঃপ্রণোদিত পদক্ষেপ সুপ্রিম কোর্টের। প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি জে বি পারদিওয়ালা এবং বিচারপতি
আরজি কর-কাণ্ডে আরও এক ধাপ এগোলেন তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ সুখেন্দুশেখর রায়। এ বার তিনি কলকাতার পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল এবং আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ
সোশাল মিডিয়ায় এমন কিছু প্রচার চলছে, যা নিয়ে বিরক্ত ও ক্ষুব্ধ আর জি কর কাণ্ডে নিহত চিকিৎসকের বাবা। শুক্রবার নিজের বাড়ি থেকে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে
আরজি করে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় অভিযুক্ত ব্যক্তি সে দিন রাতে যৌনপল্লিতে গিয়েছিলেন, এমনটাই জানতে পেরেছেন তদন্তকারীরা। সেখান থেকে ফিরে আরজি করে ঢোকেন তিনি।তার পরেই
আরজি করের চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুন করার ঘটনায় তাঁর সহকর্মীরাও জড়িত থাকতে পারেন বলে সন্দেহ মৃতার বাবা-মায়ের। হাসপাতালের বেশ কয়েক জন চিকিৎসক এবং ইন্টার্নের নামও
সময়মতো হাজিরা দেননি। মাঝরাস্তা থেকে আর জি করের সদ্য প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে পাকড়াও করল সিবিআই। সল্টলেক থেকে পাকড়াও করে সিজিও কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়েছে
বুধবার মধ্যরাতে আরজি কর হাসপাতালে ব্যাপক হামলা হয়েছে। ভেঙে তছনছ করে দেওয়া হয়েছে জরুরি বিভাগ। তার পাশাপাশি লক্ষাধিক টাকার ওষুধ তো নষ্ট হয়েছেই, জরুরি চিকিৎসা
বুধবার মধ্যরাতে আরজি কর হাসপাতালে হামলার ঘটনায় একাধিক জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত এই গ্রেফতারি নিয়ে কোনও খবর ছিল না। কলকাতা পুলিশের তরফ
আরজি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে মহিলারা রাত দখল করার ডাক দিয়েছিলেন। বুধবার মধ্যরাতে শান্তিপূর্ণ সেই কর্মসূচি বদলে গেল তাণ্ডবলীলায়। একদল দুষ্কৃতী হামলা চালায় আরজি কর হাসপাতালেই।
বৃহস্পতিবার ঘটনার রাতে ১১টা নাগাদ খাওয়াদাওয়ার পর দায়িত্ব সহকর্মীদের বুঝিয়ে দিয়ে আরজি করের জুনিয়র চিকিৎসক চলে যান সেমিনার হলে। পড়াশোনা করতে করতে খানিক বিশ্রাম নিচ্ছিলেন।