বৃষ্টি ভেজা দিনে আমাদের প্রত্যেকেরই মনটা যেন একটু গরম গরম খিচুড়ির জন্যে আনচান করে। একই ভাবে সন্ধায় ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি আর এক কাপ চায়ের সঙ্গে একটু
পুরীর মন্দিরে প্রতি দিনই জগন্নাথদেবকে ছাপ্পান্ন ভোগ নিবেদন করা হয়। তবু রথযাত্রা উপলক্ষে বিশেষ আয়োজন থাকে এ সময়ে। জগন্নাথের ভোগে মূলত দুই ধরনের খাবার দেওয়া
বাঙালির চায়ের সঙ্গে টা বললেই প্রথমেই আসে ভাজাভুজির কথা। চা-শিঙাড়ার পর সব চেয়ে আগে যে খাবারটি তালিকায় আসে ত হল ফিশ ফ্রাই।এখন অবশ্য পাড়ার মোড়ের
মাছে-ভাতে বাঙালি, আর এই রসনা তৃপ্তিতে বাঙালির পছন্দের তালিকায় প্রথমস্থানে মাছ। নিত্যকার রান্নার চেয়ে একটু ভিন্নস্বাদ পেতে একটু অন্য রকম রান্নাবান্না করা যেতেই পারে। আর
অনেক বাড়িতে রাতে খাওয়ার পর শেষ পাতে একটা মিষ্টি খাওয়ার রীতি রয়েছে। রুটি, দুধের সঙ্গে একটা মিষ্টি না হলে যেন চলে না। তবে এই অভ্যাস
গরম পড়তে না পড়তই বাজারে কাঁচা আম উঠতে শুরু করেছে। তবে এখনই গাছে ডালে আম হতে শুরু করেনি। গরমে আরাম পেতে কাঁচা আমের শরবত, আম
দই বড়া পুরোনো নবাবী আমলের একটি খাবার। এটিতে মসলা মেশানো টক দই দিয়ে মাষ কলাই -এর বড়া পরিবেশন করা হয়। এটি সাধারণত রুচিবর্ধক খাবার হিসাবে
পৌষ সংক্রান্তি বা মকর সংক্রান্তি বাঙালির এই বিশেষ উৎসব। বাংলা পৌষ মাসের শেষের দিন এই উৎসব পালন করা হয়। এই দিন ঘরে ঘরে তিলের নাড়ু
নরম শীত (Winter Recipes) গায়ে মেখে বাঙালির প্রিয় খাওয়ার জয়নগরের মোয়া (Joynagarer Moya)। পশ্চিমবাংলার (West Bengal) দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলার এই বিশেষ মিষ্টি অনেকের কাছেই
যারা কেক খেতে পছন্দ করেন, তারা চাইলে ঘরে কম ঝামেলায় গাজরের কেকে তৈরি করে খেতে পারেন। শীতের সময় বাজারে গাজর ভরপুর থাকে। তাই গাজর কিনতেও