This three time is prohibited for namaz

Namaz: এই সময়গুলিতে নামাজ পড়া নিষিদ্ধ

দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ। অবস্থা যেমনই হোক— নামাজ অবশ্যই আদায় করতে হয়। কেউ অসুস্থ হলেও নামাজ আদায়ের নিয়ম রয়েছে। তাই নামাজ থেকে দূরে সরে থাকার সুযোগ নেই। তবে কিছু সময় রয়েছে, যখন নামাজ পড়া বরং শরিয়তের পক্ষ থেকে নিষিদ্ধ।

অর্থাৎ এমন কিছু সময় আছে, যেসব সময় ফরজ, ওয়াজিব ও নফল কোনো ধরনের নামাজ আদায় করা জায়েজ নেই। এমনকি কাজা নামাজও পড়া যাবে না। সেগুলো হলো—

এক. সূর্যোদয়ের সময়, অতএব সূর্য পুরোপুরি উদয় হওয়ার আগ পর্যন্ত নামাজ পড়া যাবে না। (বুখারি, হাদিস : ১৫২৩)

 

দুই. সূর্য মধ্যাকাশে অবস্থানের সময়। সূর্য ঢলে পড়লে— পুনরায় নামাজ পড়ার বৈধ সময় শুরু হয়। (মুসলিম, হাদিস : ১৩৭৩)

 

তিন. সূর্য যখন হলুদ বর্ণ ধারণ করে, তখন থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত। তবে কারও যদি আসর নামাজ পড়তে দেরি হয়ে যায়, তাহলে সে ব্যক্তি সূর্য অস্ত যাওয়া পর্যন্ত আদায় করতে পারবে। (বুখারি, হাদিস : ৫৪৫)

নামাজের নিষিদ্ধ সময়ে জানাজা এলে— তা আদায় করতে পারবে, তবে তা মাকরুহ হবে। অনুরূপ কোনো ব্যক্তি যদি এ সময় আয়াতে সিজদা পাঠ করে, তাহলে তিনি সিজদায়ে তিলাওয়াত আদায় করতে পারবেন; কিন্তু তা মাকরুহ হবে। (তিরমিজি, হাদিস : ১৫৬; সহিহ বুখারি, হাদিস : ১২৩১; মুসলিম, হাদিস : ১৩৭৩; সুরা মুহাম্মদ, আয়াত : ৩৩)

এক. সূর্যোদয়ের সময়, অতএব সূর্য পুরোপুরি উদয় হওয়ার আগ পর্যন্ত নামাজ পড়া যাবে না। (বুখারি, হাদিস : ১৫২৩)

দুই. সূর্য মধ্যাকাশে অবস্থানের সময়। সূর্য ঢলে পড়লে— পুনরায় নামাজ পড়ার বৈধ সময় শুরু হয়। (মুসলিম, হাদিস : ১৩৭৩)

তিন. সূর্য যখন হলুদ বর্ণ ধারণ করে, তখন থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত। তবে কারও যদি আসর নামাজ পড়তে দেরি হয়ে যায়, তাহলে সে ব্যক্তি সূর্য অস্ত যাওয়া পর্যন্ত আদায় করতে পারবে। (বুখারি, হাদিস : ৫৪৫)

নামাজের নিষিদ্ধ সময়ে জানাজা এলে— তা আদায় করতে পারবে, তবে তা মাকরুহ হবে। অনুরূপ কোনো ব্যক্তি যদি এ সময় আয়াতে সিজদা পাঠ করে, তাহলে তিনি সিজদায়ে তিলাওয়াত আদায় করতে পারবেন; কিন্তু তা মাকরুহ হবে। (তিরমিজি, হাদিস : ১৫৬; সহিহ বুখারি, হাদিস : ১২৩১; মুসলিম, হাদিস : ১৩৭৩; সুরা মুহাম্মদ, আয়াত : ৩৩)