আধুনিক যুগে বিভিন্ন কায়দায় বাড়িঘর তৈরি করা হয়। নিজের মনের মতো করে তাকে সাজিয়ে তোলে সকলেই। হাতের কাছে সুযোগ সুবিধা গড়ে তুলতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়। বিশেষ করে, ঘরের সঙ্গে অ্যাটাচড বাথরুম (Attached Bathroom) তৈরির দিকে ঝোঁকে অধিকাংশ মানুষই। এক্ষেত্রে অনেকেই কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম না মেনে বাথরুম তৈরি করে। কিন্তু, এই কয়েকটি নিয়ম মাথায় রাখা উচিত।
- বাড়ির বেডরুমে অ্যাটাচড বাথরুম স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের উপর প্রভাব ফেলে। শোবার ঘরে ঘুমানোর সময় খেয়াল রাখবেন পা যেন বাথরুমের দিকে না থাকে। বাস্তুশাস্ত্র অনুসারে, যখন এটি ঘটে তখন স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া বাড়তে শুরু করে। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে অপ্রয়োজনীয় তর্ক-বিতর্ক হয় এবং অনেক সময় তা বিবাহবিচ্ছেদ পর্যন্ত গড়ায়।
- অ্যাটাচড বাথরুম যদি ঘরে সঠিক দিকে না হয়, তবে এটি পকেটেও প্রভাব ফেলে। পরিবারের আর্থিক অবস্থার অবনতি হতে থাকে। ঘুমানোর সময় বাথরুমের দরজা সবসময় বন্ধ রাখুন।
আরও পড়ুন: Basanta Panchami 2023: বসন্ত পঞ্চমীতে রয়েছে সরস্বতী ও কামদেবের পুজোর বিধান! কারণ জানুন
- অ্যাটাচড বাথরুম প্রায়ই বাড়িতে বাস্তু ত্রুটির কারণ হতে পারে এবং এটি প্রতিরোধ করার জন্য, আপনার বাথরুমে একটি কাচের বাটি রাখুন এবং এটিকে রক সল্ট দিয়ে পূরণ করুন। এটিকে বাথরুমে এক সপ্তাহের জন্য রেখে দিন এবং তারপর লবণটি ফ্লাশ করুন এবং তারপরে আবার বাটিটিতে লবণ রাখুন একই ভাবে। এই প্রতিকারে বাথরুমের সঙ্গে যুক্ত বাস্তু দোষ দূর হয়।
- যে কোনও বাথরুমে টয়লেট সিট সবসময় বন্ধ রাখা উচিত কারণ এর থেকে নেতিবাচক শক্তি বেরিয়ে আসে এবং অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়।
আরও পড়ুন: Maha Shivratri 2023 : আজ মহা শিবরাত্রি, জানুন শিব পুজোর শুভ মুহুৰ্ত, মন্ত্ৰ, নিয়ম