একের পর ভিডিও ভাইরাল হওয়ায় সন্দেশখালিতে বেশ চাপে বিজেপি। তারই মাঝে এবার প্রকাশ্যে বিজেপির গোষ্ঠীকোন্দর। জেলা সভাপতির বিরুদ্ধে সন্দেশখালিতে পড়েছে একাধিক পোস্টার। একের পর ভিডিও ভাইরাল হওয়ায় সন্দেশখালিতে বেশ চাপে বিজেপি। তারই মাঝে এবার প্রকাশ্যে বিজেপির গোষ্ঠীকোন্দল । জেলা সভাপতির বিরুদ্ধে সন্দেশখালিতে পড়েছে একাধিক পোস্টার। ওই পোস্টারে বসিরহাটের বিজেপি সাংগঠনিক জেলা সভাপতি তাপস ঘোষের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।
দাবি করা হয়েছে, তাপস ঘোষ তৃণমূলের সঙ্গে আঁতাঁত করে গঙ্গাধরকে ফাঁসিয়েছেন। পোস্টারের নীচে লেখা মণ্ডল সভাপতি শান্তনু পাইকের নাম। বিজেপি নেতা শান্তনু অবশ্য পোস্টার দেওয়ার দায় অস্বীকার করেছেন। তিনি বলছেন, ‘‘পোস্টারের বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আমার বদনাম করার জন্য এবং জেলা সভাপতি তাপস ঘোষের বদনাম করতে তৃণমূল চক্রান্ত করে এই পোস্টার লাগিয়েছে।’’
সম্প্রতি প্রকাশ্যে এসেছে একটি স্টিং ভিডিও। যা সন্দেশখালি কাণ্ড নিয়ে যা রটেছে তা নিয়েই প্রশ্ন উঠছে। ওই ভিডিওতে স্থানীয় এক বিজেপি নেতা গঙ্গাধর কয়ালকে বলতে শোনা গিয়েছে, সন্দেশখালির ‘ধর্ষণের অভিযোগ সাজানো’। তাঁর দাবি, পুরো বিষয়টি রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর পরিকল্পনামাফিক ঘটানো হয়েছে। ‘খালি হাতে নয়’, টাকা-মদের বিনিময়ে এই সমস্ত কাণ্ড ঘটানো হয়েছে বলেও ভিডিওতে দাবি করেছেন তিনি। এই ভিডিওতে হাতিয়ার করেছে শাসকদল।