A Pakistani woman reporter slapped a boy for teasing her, video goes viral

Viral Video: লাইভের মাঝেই পাক সাংবাদিকের আচমকা চড়, ভিডিও ভাইরাল মুহুর্তেই

পাকিস্তানের এক মহিলা সাংবাদিক টিভির ক্যামেরায় ধারাভাষ্য দিতে দিতে আচমকাই মেজাজ হারালেন। ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়ে খবর বলছিলেন তিনি। যাকে ‘পিটুসি’ বা ‘পিস টু ক্যামেরা’ বলা হয়। বক্তব্য শেষ হতেই পাশে দাঁড়ানো এক কিশোরকে সপাটে থাপ্পড় মারতে দেখা যায় তাঁকে।

ভিডিয়োটি সেখানেই শেষ হয়ে যায়। ফলে অজানা থেকে যায় চড় মারার কারণ। পাক মহিলা সাংবাদিকের চড় নিয়ে চলতে থাকে জল্পনা। কেউ সাংবাদিকের প্রশংসা করেন, কেউ চড়ের কারণ জানতে চান, কেউ প্রশ্ন তোলেন ওই কিশোর কি সাংবাদিকের সঙ্গে কোনও অভব্যতা করছিল? আবার অনেকেই সাংবাদিকের অধিকারের প্রশ্ন তুলে নিন্দেও করেন। বৃহস্পতিবার এই সব জল্পনার অবসান ঘটালেন মায়রা। টুইট করে জানালেন কেন সেদিন চড় মেরেছিলেন ওই কিশোরকে।

আরও পড়ুন: Chicago Shooting: শিকাগোয় স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে চলল গুলি, নিহত ৯, আহত ৫৭

গত রবিবার ইদের সকালে ঘটনাটি ঘটে। সাংবাদিক মায়রা হাসমি জানিয়েছেন, তিনি ছেলেটিকে যে কারণে চড় মেরেছেন তার সঙ্গে তাঁর কোনও স্বার্থ জড়িত ছিল না। টুইটারে তিনি লিখেছেন, ‘এই ছেলেটি আমাকে নয়। একটি পরিবারকে বিরক্ত করছিল।’ মায়রা ওই পরিবারটির সদস্যদের সাক্ষাৎকার নিচ্ছিলেন। তিনি লিখেছেন, ‘সাক্ষাৎকারের সময় ওরা অভব্যতা শুরু করে। পরিবারটিকে হেনস্তা করছিল ওরা। ওদের আচরণে বিব্রতবোধ করছিল পরিবারটি। তাই আর কোনও সুযোগ দিইনি।’

পাক সাংবাদিকের এই টুইটটিও ভাইরাল হয়েছে। মায়রার ব্যখ্যা শুনে অনেকেই তাঁকে সমর্থন করেছেন। তবে এ বারও বিতর্ক এড়াতে পারেননি তিনি। টুইটারের একাংশ জানতে চেয়েছে, মায়রার দাবি সত্যি কি না, তা কী করে বোঝা যাবে। তিনি তো শুধু নিজের চড় মারার ভিডিয়োটিই শেয়ার করেছেন। ছেলেগুলি যখন ওই পরিবারকে হেনস্তা করছিল তার ভিডিয়ো কেন দেননি তিনি।

আরও পড়ুন: প্রথম রাউন্ডে জয় Rishi Sunak-এর, প্রথম ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রধানমন্ত্রী পাওয়ার পথে ব্রিটেন